Thursday, 22 March 2018


মেয়ে হয়ে জন্ম নেওয়া সহজ , কিন্তু
মেয়ে হয়ে বেঁচে থাকা অনেক কষ্টের
হাসতে গেলেও ভাবতে হয় , কাঁদতে গেলেও
ভাবতে হয় ..!

Saturday, 10 March 2018

LOVE STORY

একটা ছেলে একটা মেয়েকে খুব
ভালোবাসতো! একদিন মেয়েটা
ছেলেটাকে ছেড়ে চলে যায়,
কিছুদিন পর সেই মেয়েটিকে দেখা
যায় অন্য একটি ছেলের সাথে রিকশা
করে ঘুরে বেড়াচ্ছে!!! অতঃপর পূর্বের
ছেলেটি ক্ষিপ্ত হয়ে মেয়েটার
বাসায় যায়, গিয়ে মেয়েটার গালে
সজোরে থাপ্পড় মারে!!! আর বলে,
–তুই এতো খারাপ এটা আগে জানতাম
না। জানলে তোর মত নর্তকীর সাথে
প্রেম করতাম না। তুই আসলেই একটা
নষ্টা মেয়ে!!!
ইত্যাদি বলে মেয়েটাকে
গালিগালাজ করে! কিন্তু মেয়েটা
কোনো রেসপন্স দেয় না, অপরাধীর মত
সব সহ্য করে।
যখন ছেলেটা বাসা থেকে বের হয়ে
যাবে, তখন মেয়েটা বলে উঠলো,
“আবির একটা কথা ছিলো!” –তুই আর কি
বলবি হ্যা? তোর আর কি বলার আছে? –
কিছুনা, তবে একটা অনুরোধ। –কি?
তাড়াতাড়ি বল….
–তুমি অন্য কাউকে বিয়ে করে সুখী হও।
আর পারলে আমাকে ভুলে যেও!
–আরে তোর মত বাজারের
মেয়েকে’তো আমি তখনই ভুলে গেছি!
যখন দেখেছি রিকশা করে অন্য একটি
ছেলের সাথে ঘুরে বেড়াচ্ছিস। .
কথাগুলো বলে ছেলেটা চলে গেল!
আর আরহী বিছানায় শুয়ে চিৎকার করে
কাঁদছে, আর বলছে, –হে আল্লাহ্ তুমি
কেন আমাকে এত কষ্ট দিচ্ছো?!!!
আমাকে তাড়াতাড়ি নিয়ে যাও।
কিন্তু কিছুক্ষণ পর মেয়েটা ভাবছে,
“নাহ্ সব ঠিক আছে! আমি নাহয় একটু কষ্ট ই
পেলাম! কিন্তু আমার আবিরতো এখন
সুখী হবে। এটাই আমার কাছে বড়
পাওয়া……”
.
তার ১সপ্তাহ্ পর, মেয়েটার সামনে
বিয়ের কার্ড হাতে ছেলেটা
উপস্থিত!!! –আরহী আমি আগামী
শুক্রবার বিয়ে করতে যাচ্ছি, প্রথম
দাওয়াতটা তোমাকেই দিলাম!
আসবেতো? এসো…..
বলে ছেলেটা চলে গেল! তৎক্ষণাৎ
আরহীর চোখ থেকে দুফোটা জল
গড়িয়ে পড়লো কার্ডের উপর। .
মেয়েটা উপরের দিকে তাকিয়ে
বলছে, –হে আল্লাহ্ আমি আর পারছি
না। আমি নিজের চোখে আবিরের
বিয়ে দেখতে পারবো না। তুমি একটু
সহায় হও…… .
আজ শুক্রবার!
জুম্মার নামাজের পর আবিরের বিয়ের
কার্য সম্পূর্ণ হয়! কিন্তু আবির বারবার
তাকিয়ে দেখছে, আরহী আসে কিনা!
আসলে আজকেও একটু অপমান করে মনের
জ্বালটা মেটানো যাবে। কিন্তু নাহ্,
আরহী আসেনি। একটা দুঃসংবাদ
এসেছে!!!
আরহী এই দুনিয়াতে নেই! একটু আগে সে
মারা গেছে!
কথাটা শুনার সাথে-সাথে আবির
দৌড়ে চলে গেল আরহীর বাসায়!
গিয়ে দেখে, তার আরহী ঘুমিয়ে
আছে! চিরজীবনের মত ঘুমিয়ে আছে!!! .
আবির কাঁদতে পারছে না, শুধু অবাক
হয়ে আরহীর মুখের দিকে তাকিয়ে
আছে! আর স্মৃতিপটে ভেসে আসছে
পূর্বের খুনসুটি.....copy

Friday, 5 May 2017

--- ঝগড়া থেকে ভালবাসা ---




নাইম আর মিতু ছোট বেলায় বন্ধু ছিল।হঠাত নাইম আর মিতু দুইজন আলাদা আলাদা জায়গায় চলে যায়। পরে নাইম আর মিতু দেখা হলেও নাইম মিতুকে চিনতে পারে না।
.
হঠাত একদিন নাইম মিতুর এক মামার সাথে মিতুদের বাড়ির দিকে ঘুরতে যায়। মিতু নাইম কে দেখে মিতুর মামার কাছে সব কিছু শোনে।
পরের দিন মিতু নাইম কে বলে
-আপনার নাম নাইম?
-হ্যা।কেন?
-তুই কি সেই নাইম?
-আমি তো সেই নাইম। কোন নাইম এর কথা বলছেন?
-আরে আমি মিতু। মনে আছে আমার কথা?
-হ্যা।তাই বল। তাই তো বলি চেনা চেনা লাগছে।
-কেমন আছিস বল?
-ভাল।তুই আমাকে চিনলি কিভাবে?
-কালকে সবুজ মামার কাছ থেকে তোর সবকিছু শুনলাম। তারপরেই তো তোকে চিনলাম।
-ও। আচ্ছা থাক পরে কথা বলবো।
-তুই কি এখনো ছোটবেলার মত দুষ্টামি করিস?
-কিছুটা। আচ্ছা আসি।পরে কথা হবে।
-আচ্ছা যা।

তারপর থেকেই আবার নাইম আর মিতু ভাল বন্ধু। তবে বেশি ভাল বন্ধু। শুধু বন্ধুই না।
মিতুদের এলাকার সবাই জানে নাইম আর মিতুর মধ্যে ভালবাসার সম্পর্ক আছে।কিন্তু তাদের ধারনা ভুল। তারা শুধুই ভাল বন্ধু।
আবার শত্রুর মতই।তাদের মধ্যে ঝগড়া লাগে। আবার মিল হয়ে যায়। তাদের ঝগড়া বাধে সামান্য বেপার নিয়েও।
একদিন প্রাইভেট পড়া অবস্থায় নাইম কলম আনে নি। তো স্যারকে বলল
-স্যার। কলম আনি নি।
-তো কি দিয়ে লিখবে?
-একজনের থেকে কলম নিয়ে দেন।
-এই তোমাদের মধ্যে একজন কলম দাও তো ওকে।
মিতু নাইম কে বলল
-ওই।কলম নিয়ে আসতে পারিস না?
-তাতে তোর কি?
-কলম চাচ্ছিস কেন?
-আমি কি তোর কাছে চাইছি?
-আমার থেকে চাস নাই।কিন্তু আমাকেই দিতে হবে। এই নে।
-দে।
নাইম মিতুর কলম দিয়েই লিখলো।

পরেরদিন নাইম পড়তে আসলো। স্যার লিখতে দিল।এমন সময়ে মিতু নাইম কাছে আগের দিমের কলম টা চাইলো। নাইম দিল না। তাই মিতু না লিখে বসে থাকলো। কিন্তু মিতুর কাছে কলম আছে। মিতু জেদ করে আছে নাইম এর কাছ থেকে কলম নিয়ে লিখবে। মিতু বলল
-আমার কলম দে।
-কলম দিয়ে কি করবি?
-লিখবো।
-তোর আরো কলম আছে। সেই কলম দিয়ে লেখ।
-না আমি ওই কলম দিয়েই লিখবো।
-দিব না তোর কলম
-দিবি না?
বলেই কিল মারা শুরু করলো নাইম কে।
নাইম বলল
-তোর ভাগ্য ভাল।
-কেন?
-তুই মেয়ে। তাই তোকে মারতে পারছি না।
ছেলে হলে কিলের জবাব দিতাম।
তবুও নাইম ছাড় দেয় না মিতুকে।সেও কিল দেওয়া শুরু করে নাইম কে।
তাদের ঝগড়া বাধে সামান্য বেপার নিয়ে।
.
ভালই চলছে মিতু আর নাইম এর বন্ধুত্ত। মিতু আর নাইম এমনিতে ঝগড়া করে। আবার ফোনেও তাদের ঝগড়া বাধে।
.
এর মধ্যে মিতুর সেই মামা নাইম আর মিতুর সম্পর্কে সব জেনেছে। একদিন নাইম সিগারেট খাচ্ছিল এমন সময়ে মিতুর মামা একটা ছবি তুললো।
নাইম বলল
-কিরে ছবি তুললি কেন?
-এই ছবি নিয়ে মিতুকে দেখাবো।
-ওকে দেখিয়ে কি করবি।
-ও জানবে তুই সিগারেট খাস।
-বল কোন সমস্যা নাই।
মিতুর মামা মিতুকে ছবিটা দেখায়।

পরেরদিন মিতু নাইম কে বলে
-কিরে তুই নাকি সিগারেট খাস?
-হ্যা।খাই তো। তাতে কি?
-তোর মাকে বলে দিব।
-বলিস না প্লিজ।
-তাহলে সিগারেট খাওয়া বাদ দে।তাহলে বলবো না।
-বাদ দিবো না।
-তাহলে তোর মাকে বলে দিব।
-বল যা।


বিকেলে মিতু ফোন করলো। নাইম মেয়ে মানুষের কন্ঠ বলল
-হ্যালো।
-হ্যালো আপনি কে?
-আমি নাইম এর মা। তুমি কে?
-আমি নাইম এর বন্ধু।
-ও। কি দরকারে ফোন করেছ?
-আন্টি নাইম সিগারেট খায়।
-বলো কি সত্যি?
-হ্যা। সত্যি।আমি নিজে দেখেছি।
-তোমার সামনে খেয়েছ?
-না।একজনের সামনে খেয়েছিল। সে ছবি তুলে আমাকে দেখিয়েছে।
-ও আসুক আজ ওর খবর আছে(মনে মনে হেসে।)
-আচ্ছা আন্টি রাখিতোমার সামনে খেয়েছ?
-না।একজনের সামনে খেয়েছিল। সে ছবি তুলে আমাকে দেখিয়েছে।
-ও আসুক আজ ওর খবর আছে(মনে মনে হেসে।)
-আচ্ছা আন্টি রাখি।এই কারনেই ফোন করেছিলাম।
-আচ্ছা।


 নাইম ফোন রেখেই হাসা শুরু করলো। মায়ের নালিস মাসির কাছে। নাইমকেই বলছে নাইম এর সিগারেট খাওয়ার কথা!!!
.
পরেরদিন নাইম এর সাথে মিতুর দেখা হল।মিতু বলল
-কিরে কালকে কেমন দিয়েছি?
-কি দিয়েছিস?
-তুই সিগারেট খাস এইটা আন্টির কাছে বলেছি।তোর কি করেছে?
-উরি। মেরে হাত পা ব্যাথা করে দিছে(মনে হাসছে)
-বলেছিলাম না।আমি বলে দিবো। দেখছিস বলে দিয়েছি।
-তাতে কি লাভ হয়েছে?
-তুই মাইর খাইছিস।
-আমি মাইর খাবো ক্যান? ফোনটা আমি ধরেছিলাম। ধরে মেয়ে মানুষের কন্ঠে কথা বলেছিলাম।
-কি বললি!!! তুই মাইর খাস নাই?
-না।
-তাহলে আমি এবার তোকে মারবো।
বলেই শুরু করলো নাইম কে মারা।নাইম ও জবাব দিতে থাকলো।
নাইম মারামারি করলেও মজাও পায় এতে।নাইম এর মিতুর সাথে বন্ধুত্ত করার পরে ভালই লাগে। এভাবেই চলছিল নাইম আর মিতুর বন্ধুত্ত।
.

 
হঠাত নাইম খেয়াল করলো মিতুর প্রতি সে ভালবাসা অনুভব করছে। তবে এটা বন্ধু হিসেবে না। প্রেমিকা হিসেবে।
ঝগড়া থেকেই নাইম মিতুর প্রেমে পরে গেছে। কিন্তু ঝগড়া করতে থেকে কখন মিতুর প্রেমের পরেছে সেটা নাইম নিজেও বুঝতে পারে নি।
কিন্তু কিছুতেই সে বলতে পারছে না। কারন যদি বন্ধুত্ত ভেঙে যায়? এই ভয়ে।
.
একদিন নাইম আর মিতু যাচ্ছিল। মিতু বলল
-কিরে এখন ও সিগারেট খাস?
-হ্যা। তবে একজন কে আমি ভালবাসি।যদি তার সাথে প্রেম করতে পারি তাহলে আর সিগারেট খাবো না।
-সত্যি!! তাহলে তাকে বল ভালবাসার কথা।
-না।বলতে সাহস পাই না।
-কেন। কে সে?
-আরে তুই তো সে(আস্তে আস্তে)
-কিছু বললি?
-না।
-তাহলে আমি তাকে বলে দেই।
-তুই বলতে পারবি না।
-আচ্ছা তুই বল গিয়ে।
 


  নাইম কিছুতেই মিতুকে ভালবাসি কথাটা বলতে পারছে না।তার একটাই ভয় যদি বন্ধুত্ত নষ্ট হয়?
তার ইচ্ছা মিতু তার সাথে প্রেম না করুক বন্ধুত্তটা যেন রাখে। নাইম না পারছে বলতে না পারছে সইতে।
নাইম এর বন্ধুরা বলেছিল
-তুই মিতুকে বিয়ে করতে চাস? তিনদিনের মধ্যে তোর সাথে বিয়ে দিবো।
-আরে না।বিয়ে করলে তো হবে না।আমি ওকে ভালবেসে বিয়ে করবো।
-তাহলে কি করবি?
-দেখি বলে কি হয়?
.
নাইম এখনো বলতে পারে নি মনের কথাটা। কিভাবে বলবে? যদি মিতু রাগ করে বন্ধুত্তটা নষ্ট হয়ে যায়?
মিতুও নাইম এর মনের কথা বুঝতে পারে নি।
মিতুকি এমনিতেই নাইম এর মনের কথা বুঝতে পারবে? নাকি শুধু নাইম এর ভালবাসা নিরব ই থেকে যাবে?ঝগড়া থেকে শুরু হওয়া ভালবাসা কি ঝগড়া দিয়েই শেষ হবে? নাকি ভালবাসা হাসি খুশি ভাবেই চলবে?
(......গল্পের নাম গুলো ছদ্মনাম....)

Thursday, 4 May 2017

ভালবাসা আর বন্ধুত্বের গল্প.....

চল তোমাকে ভালবাসা আর বন্ধুত্বের একটি গল্প শোনাই-
....... " একদিন ভালবাসা আর বন্ধুত্ব হেঁটে যাচ্ছিল গ্রামের মেঠো পথ ধরে; হঠাৎ ভালবাসা পড়ে গেল একটা গভীর গর্তে...."
"কেন?"
"কারণ ভালবাসা অন্ধ....."
"তারপর?"
"তারপর, প্রায় সাথে সাথেই বন্ধুত্ব ঝাঁপিয়ে পড়ল সেই গর্তে..... ভালবাসাকে রক্ষা করার জন্য...."
"কেন?"
"কারণ, একজন বন্ধু, শুধু বন্ধুত্বই নয়, ভালবাসার জন্যও সবকিছু করতে পারে....."

''হারানো বন্ধুত্বের গল্প,হারানো এক ভালবাসার গল্প''

মেয়েটা চুপচাপ বসে আছে হতবাক হয়ে,অঝোরে চোখ দিয়ে জল পড়ছে। তার কলেজ ড্রেসটা ভিজে যাচ্ছে ছেলেটার রক্তে।কিছুক্ষন আগে একটা রোড এক্সিডেন্ট হয়েছে।মেয়েটা রাস্তার এইপারে দাড়িয়ে ছিল।

 
ছেলেটা রাস্তা পার হতে গিয়েছিল,কিন্তু গাড়ি থেঁতলে দিয়েছে ছেলেটারে।
মেয়েটার কেউ না ছেলেটা,শুধু একদিনই ছেলেটা বলেছিল ভাললাগার কথা।
কিন্তু মেয়েটা পড়া ছাড়া কিছুই বুঝত না,তাই রিজেক্ট করেছিল। কিন্তু দুজনেই ভালো বন্ধু হয়ে গিয়েছিল, দুজনেই  এস এস সি ছাত্র। নোট আদান প্রদান করত,প্র্যাকটিক্যাল এ হেল্প করত,আড্ডা,গপ্প,গুজব হত। এভাবেই কেটে যাচ্ছিল দিন গুলো।
হঠাত করেই কি থেকে কি হয়ে গেল? সেদিন বলেছিল ছেলেটা "তুই স্কুলে শেষে তোর প্র‍্যাক্টিকাল খাতা টা দিস,ফটোকপি করুম" মেয়েটা বলছিল "রামছাগল, টাইম মত কাম করস না কেন? এক্সাম ঘাড়ে পড়লেই প্র‍্যাক্টিকাল খাতার অস্তিত্ব মনে পড়ে তোর।"
ছেলেটা হাসতে হাসতে বলল "অস্তিত্বে অন্য কিছু মিশে আছে"
মেয়েটা চোখ পাকিয়ে বলল "দুর হ!হারামী। খাতা নিয়া রেহাই দে খাটাশ"
মাথা নাড়াইয়া,জ্বিব ভেংচি কেটে বলল "হ হ!যামু যামু।"
কলেজ শেষে খাতাটা ফটোকপি করে ফিরে আসতে যেয়ে সত্যই ছেলেটা আর ফিরতে পারে নাই।
প্রচন্ড কষ্টে কাঁদছিল মেয়েটা। এ কষ্ট একজন প্রচন্ড ভালো বন্ধুকে হারানোর কষ্ট। প্রিয় এক বন্ধু হয়তো এক অপরিণত ভালবাসা ও ছিল তা।
একটা বন্ধুত্বের,ভালোবাসার শেষ হয়ে যাবার কষ্ট....
প্রায় ৭/৮ বছর হয়ে গেছে।তাও কখনো কখনো মেয়েটার মনে পড়ে,কোথায় যেন অজানা একটা কষ্ট খামচে ধরে।কিন্তু এই কষ্টের কথাটা সে কারো সাথে শেয়ার করবে না। কিছু কষ্টের কথা কখনোই শেয়ার করা যায় না ;করা উচিত ও না,কখনোই না। কিছু সত্য গোপন থাকা উচিত আজীবন। নইলে নিজস্বতা বলে কিছু থাকে না। 

BY MOJAHIDUL ISLAM RIYAD 


ছেলেবেলার বন্ধুরা মেয়েদের ভালোবাসার মতই কোথায় যেন হারিয়ে যায়। 

ভাবতে অবাক লাগে একেক সময়। মনে হয় যে, বুঝি একরকম ভালোই। 

তাদের নির্মেদ দেহ আর নির্মেঘ মন নিয়ে কৈশোরের নিবিড় মাধুর্যে মিশিয়ে নিটোল মুক্তোর মতই চিরদিনের স্মৃতির মধ্যে অক্ষয় থেকে যায় তারা - পরে যে কখনও আর ফিরে দেখা দেয় না তাতে জীবনের মতই সুমধুর থাকে, পলে পলে দন্ডে দন্ডে অবক্ষয়ে টাল খায় না, ক্ষয় পায় না।